কুলাউড়ার ৬ ইউনিয়নে মেম্বার নির্বাচিত হলেন যারা
এম. মছব্বির আলী॥ কুলাউড়ার ৬ ইউনিয়নে সাধারণ ওয়ার্ডে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন যারা তারা হলেন-
ভাটেরা ইউনিয়ন ঃ ১নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে মোঃ সেলিম (তালা) ৫৬০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি জমির খান (মোরগ) ২৮৯ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে মজিদ মিয়া (বৈদ্যুতিক পাখা) ২৬১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ফকরুল ইসলাম (টিউবওয়েল) ২৫৫ ভোট পান।
৩ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে শামীম আহমদ (বৈদ্যুতিক পাখা) ২৩৯ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি কামাল উদ্দিন (মোরগ) ২২২ ভোট পান।
৪নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুল হান্নান তালুকদার (তালা) ৩৫২ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বাবুল খান (মোরগ) ৩৩৬ ভোট পান।
৫নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে উস্তার আলী তালুকদার (টিউবওয়েল) ২৯৮ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সুসেন্দ্র মল্লিক (তালা) ২০১ ভোট পান।
৬নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে শেখ সাইদুল ইসলাম পাখি (ফুটবল) ৩২৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি শফিকুর রহমান সিদ্দেকী (তালা) ১৬৯ ভোট পান।
৭নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে দেলোয়ার হোসেন রিপন (তালা) ২৬১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি শেখ হেলাল আহমদ (টিউবওয়েল) ১৭৯ ভোট পান।
৮নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুল কাইয়ুম (ফুটবল) ২৩৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি হাবিবুর রহমান সিদ্দেকী (তালা) ২২২ ভোট পান।
৯নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে হেলন মিয়া (তালা) ২৩১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মনসুর আলী (ভ্যানগাড়ী)১৮২ ভোট পান।
কর্মধা ইউনিয়নঃ ১ নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে বাছির আলী (মোরগ) ৪৮১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ফয়াজ আলী (বৈদ্যুতিক পাখা) ৪৫৬ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে মাকছুদ আলী (বৈদ্যুতিক পাখা) ৯৩৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আব্দুল কাদির (আপেল) ৫৬৯ ভোট পান।
৩ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে সিলভেষ্টার পাটাং (বৈদ্যুতিক পাখা) ৭৩৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সত্যজিত উরাং (মোগর) ২৭৩ ভোট পান।
৪ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে মাসুক মিয়া (টিউবওয়েল) ৮৯৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আব্দুল মতিন (ঘুড়ি) ৬১৫ভোট পান।
৫নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে রজব আলী (আপেল) ৫৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আছকির আলী তালুকদার (তালা) ৩৯৭ ভোট পান।
৬ নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে সাইদুল ইসলাম (মোরগ) ৬৯৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মুজিবুল হক হারুন(তালা) ৪৩৯ ভোট পান।
৭ নং ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে মুহিব আহমদ (ফুটবল) ৯৩৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি হেলাল আহমদ (মোরগ) ৭৭৬ ভোট পান।
৮নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে হোসেন আলী (ফুটবল) ৭১০ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আরমুজ আলী (তালা) ৫২৮ ভোট পান।
৯নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে লছমী নারায়ন অলমিক (বৈদ্যুতিক পাখা) ৭৫৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সন্যাসী নাইডু (মোরগ) ৫০৬ ভোট পান।
পৃথিমপাশা ইউনিয়ন ঃ ১ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে কিবরিয়া হোসেন খোকন (মোরগ) ৪৫৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ইমদাদুর রহমান (টিউবওয়েল) ৩৯৮ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে এম এ হামিদ (মোরগ) ৮৭৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি নুরুজ আলী (টিউবওয়েল) ৩৯৭ ভোট পান।
৩নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে মাসুদ রানা আব্বাছ (মোরগ) ৮২৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ময়ুব হোসেন সরদার (বৈদ্যুতিক পাখা) ৭৬২ ভোট পান।
৪ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুল মন্নাফ (মোরগ) ৮৫৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি কামাল আহমেদ (ফুটবল) ৪৭৬ ভোট পান।
৫নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে উম্মর আলী (বৈদ্যুতিক পাখা) ৩৫৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ফরিদ আলী (তালা) ৩০৬ ভোট পান।
৬নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে আহসানুল কবির চৌধুরী সোহেল (ফুটবল) ৪৪৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মনির মিয়া (মোরগ) ৪০৩ ভোট পান।
৭নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে আব্বাছ আলী (তালা) ৯৮২ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি শওকত আলী (ফুটবল) ৩৪৫ ভোট পান।
৮ নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে কুদ্দুছ আলী(মোরগ) ৫৬৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি তাহির আলী (বৈদ্যুতিক পাখা) ৫২৮ভোট পান।
৯ নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুর রহমান (বৈদ্যুতিক পাখা) ৫৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি উম্মর আলী (ফুটবল) ৫২৪ ভোট পান।
টিলাগাঁও ইউনিয়ন ঃ ১ নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে মখলিছুর রহমান (ঘুড়ি) ৬০৯ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি তছব্বির আলী ফয়জুল (মোরগ) ৫১৩ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ফারুক আহমদ চৌধুরী (মোরগ) ৫৯৯ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সামছু উদ্দিন (ফুটবল) ৫৪৫ ভোট পান।
৩ নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুল মালিক ফজলু (মোরগ) ৫২৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি রাম গণেশ কৈরী (টিউবওয়েল) ৪৫৪ ভোট পান।
৪নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে সুলতান মিয়া (আপেল) ৬২০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আব্দুল বাছিত (টিউবওয়েল) ৫৬২ ভোট পান।
৫নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে দেওয়ান আলী (চান্দ আলী) (মোরগ) ৮৪৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আজিজ বেগ (ফুটবল) ৪৭২ ভোট পান।
৬নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে বাদশা মিয়া (মোরগ) ৩৭৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি কামাল আহমদ (বৈদ্যুতিক পাখা) ৩১৯ ভোট পান।
৭নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে নিজাম উদ্দিন (বৈদ্যুতিক পাখা) ৫৪৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আছদ আলী (ফুটবল) ৪০৫ ভোট পান।
৮নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে রনজিত নাইডু (মোরগ) ৪০১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ফটিক আলী (টিউবওয়েল) ৩৮৬ ভোট পান।
৯নং ওয়ার্ডে ৯ প্রার্থীর মধ্যে হিরামন রবিদাস (ভ্যানগাড়ী) ৭৬১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মিঠুন কালোয়ার (ঘুড়ি) ৬০৩ভোট পান।
হাজীপুর ইউনিয়ন ঃ ১ নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে সাদেক আলী (তালা) ৪০৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি মোশাহিদ আলী (মোরগ) ৩২৩ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে আব্দুল লতিফ চৌধুরী (ফুটবল) ৬৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি শায়েস্তা মিয়া (মোরগ) ৩৯৯ ভোট পান।
৩ নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ফরিদ উদ্দীন (ফুটবল) ৭৭০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আসুক মিয়া (টিউবওয়েল) ৫৩১ ভোট পান।
৪নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে শেখ আব্দুর রউফ (বৈদ্যুতিক পাখা) ৭৫২ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বাবুল মিয়া (ফুটবল) ৫৬৪ ভোট পান।
৫ নং ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে মনিরুজ্জামান হেলাল (মোরগ) ৬৩৮ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি শেখ ওয়াতির আলী (ফুটবল) ৪৩৫ ভোট পান।
৬নং ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে কবির আহমদ (ফুটবল) ৬৯৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি নুর আহমদ চৌধুরী বুলবুল (মোরগ) ৬৮৯ ভোট পান।
৭নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে তাহের আলী (তালা) ১০৬৩ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আব্দুল মুনিম (মোরগ) ৬৫৪ ভোট পান।
৮নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে রাজা মিয়া (ফুটবল) ৬৭৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি এখলাছুর রহমান (টিউবওয়েল) ৩৯৪ ভোট পান।
৯ নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে গুলজার আহমদ (ফুটবল) ৭০০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ফুরকান আলী (মোরগ) ৫৬৮ ভোট পান।
শরিফপুর ইউনিয়ন ঃ ১ নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে আজিজুল হক (বৈদ্যুতিক পাখা) ৬২৮ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি জাফর আলী (মোরগ) ৫২০ ভোট পান।
২নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে মকদ্দুছ আলী (বৈদ্যুতিক পাখা) ৬৪৮ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সামান আহমদ (ফুটবল) ৫৮৮ ভোট পান।
৩নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ইসমাইল আলী (টিউবওয়েল) ৫৭৮ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি আব্দুল মতলিব (মোরগ) ৪৭৪ ভোট পান।
৪নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে গনেশ লাল গোয়ালা (টিউবওয়েল) ৫২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি শ্যামা প্রসাদ দাস (ফুটবল) ১৯৪ ভোট পান।
৫নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে সুকরা ভর (ফুটবল) ২৩১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। প্রতিদ্বন্দি রাধা কিশোন কুর্মী (বৈদ্যুতিক পাখা) ২১৪ ভোট পান।
৬নং ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে রাম জনম ভর (আপেল) ৪২২ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আবু বক্কর সিদ্দেক (টিউবওয়েল) ৩৮৮ ভোট পান।
৭নং ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ইসরাইল মিয়া (ফুটবল) ৩৩৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সাইফুর রহমান (বৈদ্যুতিক পাখা) ২৫২ ভোট পান।
৮নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে হারুন মিয়া(টিউবওয়েল) ৫০৫ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি সোয়াগ মিয়া (মোরগ) ৩৭২ ভোট পান।
৯নং ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে জয়নুল ইসলাম (টিউবওয়েল) ২৩১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি এলাইছ মিয়া (তালা) ১৯৮ ভোট পান।
মন্তব্য করুন