কুলাউড়া তিন বাড়িতে দূর্ধর্ষ ডাকাতি
কুলাউড়ার ভাটেরা ইউনিয়নের খারপাড়া গ্রামের প্রবাসী কাদির মিয়া , তৈমুছ মিয়া ও তছির মিয়ার বাড়িতে ১৫ নভেম্বর শুক্রবার ভোরে একই সাথে দূধর্ষ ডাকাতি সংঘঠিত হয়েছে এতে প্রবাসীর পরিবারসহ ঐ দুই পরিবারের ৬ সদস্য আহত হয়েছেন। তিন বাড়ী থেকে নগদ টাকাসহ ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে। প্রবাসী কাদির মিয়ার স্ত্রী প্রবাসী রেশনা বেগম জানান, শুক্রবার ভোর রাতে ১৫/২০ জনের একদল মুখোশধারী ডাকাত ঘরের কলাপসিবল গেইট ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে তাকে ও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে হাত-মুখ বেধেঁ ফেলে। এসময় তিনি ও আনাই মিয়া হাল্লা চিৎকার করার চেষ্টা করলে তাদের মার-ধর করে,এ সময় সাড়ে ১২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৪৫ হাজার টাকা, ৪ টি দামি মোবাইল ফোনসহ ৭ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে। একই এলাকায় তছির মিয়ার ও তৈমুছ মিয়ার পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, একই ভাবে তাদের ঘরে ডুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে হাত-মুখ বেঁধে ফেলে। এসময় চিৎকার করলে তছির মিয়া ও তার ছেলে রানা মিয়াকে মার-ধর করে ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ১১ ভরি রুপা, নগদ ৫৩ হাজার টাকা, ২টি লাইট, ৩ টি দামি মোবাইল ফোনসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে। এবং তৈমুছ মিয়া ও তার ছেলে মতিন মিয়াকে মার-ধর করে। ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৪৫ হাজার টাকা, ২টি লাইট , ৪টি মোবাইল ফোনসহ ৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে ডাকাতরা। এ সময় আশ-পাশের লোকজন হাল্লা চিৎকার শুনে এগিয়ে আসলে কৌশলে ডাকাতরা নগদ টাকাসহ প্রায় ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। আহত তিন পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা গ্রহন করেন। স্থানীয় ইউ/পি চেয়ারম্যান হাজী সিরাজ মিয়া জানান, তার চাচার ঘরসহ ৩টি ঘর ডাকাতি হয়েছে। এ ব্যাপারে কুলাউড়া থানার ওসি তদন্ত দিলীপ কুমার জানান, ডাকাতির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুুতি চলছে।
কুলাউড়ার ভাটেরা ইউনিয়নের খারপাড়া গ্রামের প্রবাসী কাদির মিয়া , তৈমুছ মিয়া ও তছির মিয়ার বাড়িতে ১৫ নভেম্বর শুক্রবার ভোরে একই সাথে দূধর্ষ ডাকাতি সংঘঠিত হয়েছে এতে প্রবাসীর পরিবারসহ ঐ দুই পরিবারের ৬ সদস্য আহত হয়েছেন। তিন বাড়ী থেকে নগদ টাকাসহ ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট হয়েছে। প্রবাসী কাদির মিয়ার স্ত্রী প্রবাসী রেশনা বেগম জানান, শুক্রবার ভোর রাতে ১৫/২০ জনের একদল মুখোশধারী ডাকাত ঘরের কলাপসিবল গেইট ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে তাকে ও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে হাত-মুখ বেধেঁ ফেলে। এসময় তিনি ও আনাই মিয়া হাল্লা চিৎকার করার চেষ্টা করলে তাদের মার-ধর করে,এ সময় সাড়ে ১২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৪৫ হাজার টাকা, ৪ টি দামি মোবাইল ফোনসহ ৭ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে। একই এলাকায় তছির মিয়ার ও তৈমুছ মিয়ার পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, একই ভাবে তাদের ঘরে ডুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে হাত-মুখ বেঁধে ফেলে। এসময় চিৎকার করলে তছির মিয়া ও তার ছেলে রানা মিয়াকে মার-ধর করে ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ১১ ভরি রুপা, নগদ ৫৩ হাজার টাকা, ২টি লাইট, ৩ টি দামি মোবাইল ফোনসহ ৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে। এবং তৈমুছ মিয়া ও তার ছেলে মতিন মিয়াকে মার-ধর করে। ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ ৪৫ হাজার টাকা, ২টি লাইট , ৪টি মোবাইল ফোনসহ ৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে ডাকাতরা। এ সময় আশ-পাশের লোকজন হাল্লা চিৎকার শুনে এগিয়ে আসলে কৌশলে ডাকাতরা নগদ টাকাসহ প্রায় ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। আহত তিন পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা গ্রহন করেন। স্থানীয় ইউ/পি চেয়ারম্যান হাজী সিরাজ মিয়া জানান, তার চাচার ঘরসহ ৩টি ঘর ডাকাতি হয়েছে। এ ব্যাপারে কুলাউড়া থানার ওসি তদন্ত দিলীপ কুমার জানান, ডাকাতির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুুতি চলছে। এইচ ডি রুবেল :
মন্তব্য করুন