কুলাউড়ায় বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপন
কুলাউড়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগেও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় গত ৯ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ (২৫ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষ্যে জহিতা অন্বেষনে বাংলাদেশ কার্যক্রমের আওতায় জহিতা বাংলা নারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে সহকারী কমিশনার (ভুমি) হাসিনা ইসলাম ও এনজি সংস্থা ওয়াফের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল মালিকের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তানিয়া আক্তার লিমা, কুলাউড়া উপজেলা আলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ, কুলাউড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সুশীল সেন গুপ্ত, বর্তমান সাধারন সম্পাদক মোঃ খালেদ পারভেজ বখ্শ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরিফ উল ইসলাম, সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহানারা বেগম, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আব্দুল মতলিব। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সেলিনা ইয়াসমিন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুলাউড়া প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্পাদক প্রধান শিক্ষক আব্দুছ সালাম, কুলাউড়া উপজেলা নারী উন্নয়ন ফোরামের সদস্য সচিব ও ইউপি সদস্য নাজনিন আক্তার সেবি, আদিবাসী নেত্রী ফ্লোরা বাবলী তালাং, প্রধান শিক্ষক হাসনা বেগম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের এফ ডাব্লিউভি নেহার বেগম, সংবর্ধিত জহিতাদের মধ্যে সাবিহা বেগম, গীতা দেব রায় ও চঞ্চলা রানী মালাকার প্রমুখ। সভায় প্রধান অতিথি ইউএও মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম বলেন, বেগম রোকেয়া নারী জাতির অগ্রপ্রতিক। পিছিয়ে পড়া সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে নারীদের ঘরে বন্দি রেখে বাংলাদেশের অগ্রগতি করা সম্ভব নয়, তাই নারী-পুরুষ সকলকে সম্পুরক হিসেবে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ রক্ষা করতে আমাদের সকলকে ঘরে বাইরে আরো সচেতন হতে হবে। বেগম রোকেয়ার আদর্শে আমাদের নারী সমাজ এগিয়ে গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নারী ক্ষমতায়ন আরো বৃদ্ধি পাবে। তিনি কুলাউড়ায় শ্রেষ্ট নারী জহিতাদের অভিন্দন জানান। আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষ্যে জহিতা অন্বেষনে বাংলাদেশ কার্যক্রমের আওতায় জহিতা বাংলা নারী কুলাউড়া উপজেলায় ৫ জন শ্রেষ্ট হয়েছেন এর মধ্যে কাদিপুর ইউনিয়নের সফল জননী নারী সাবিহা বেগম, পৃথিমপাশা ইউনিয়নে নির্যাতনের বিভিষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরুর ঘটনায় চঞ্চলা রানী মালাকার, কুলাউড়া পৌরসভায় অর্থনৈতিকভাবে সাফল্যে গীতা দেব রায়, জয়চন্ডি ইউনিয়নে শিক্ষা বিষয়ে শায়েরা বেগম ও সমাজ উন্নয়নে কালো কুর্মী। পরে প্রধান অতিথি ইউএনও মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম সহ অন্যন্যা অতিথি বৃন্দ সংবর্ধিত জহিতাদেরকে ক্রেষ্ট ও সম্মাননা সার্টিফিকেট প্রদান করেন। এ ছাড়া এমপির বরাদ্ধকৃত ৪ জন প্রশিক্ষানার্থীকে অনুষ্ঠানে সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়।
কুলাউড়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগেও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় গত ৯ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ (২৫ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষ্যে জহিতা অন্বেষনে বাংলাদেশ কার্যক্রমের আওতায় জহিতা বাংলা নারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে সহকারী কমিশনার (ভুমি) হাসিনা ইসলাম ও এনজি সংস্থা ওয়াফের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল মালিকের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তানিয়া আক্তার লিমা, কুলাউড়া উপজেলা আলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ, কুলাউড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সুশীল সেন গুপ্ত, বর্তমান সাধারন সম্পাদক মোঃ খালেদ পারভেজ বখ্শ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরিফ উল ইসলাম, সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহানারা বেগম, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আব্দুল মতলিব। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সেলিনা ইয়াসমিন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুলাউড়া প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্পাদক প্রধান শিক্ষক আব্দুছ সালাম, কুলাউড়া উপজেলা নারী উন্নয়ন ফোরামের সদস্য সচিব ও ইউপি সদস্য নাজনিন আক্তার সেবি, আদিবাসী নেত্রী ফ্লোরা বাবলী তালাং, প্রধান শিক্ষক হাসনা বেগম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের এফ ডাব্লিউভি নেহার বেগম, সংবর্ধিত জহিতাদের মধ্যে সাবিহা বেগম, গীতা দেব রায় ও চঞ্চলা রানী মালাকার প্রমুখ। সভায় প্রধান অতিথি ইউএও মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম বলেন, বেগম রোকেয়া নারী জাতির অগ্রপ্রতিক। পিছিয়ে পড়া সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে নারীদের ঘরে বন্দি রেখে বাংলাদেশের অগ্রগতি করা সম্ভব নয়, তাই নারী-পুরুষ সকলকে সম্পুরক হিসেবে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ রক্ষা করতে আমাদের সকলকে ঘরে বাইরে আরো সচেতন হতে হবে। বেগম রোকেয়ার আদর্শে আমাদের নারী সমাজ এগিয়ে গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নারী ক্ষমতায়ন আরো বৃদ্ধি পাবে। তিনি কুলাউড়ায় শ্রেষ্ট নারী জহিতাদের অভিন্দন জানান। আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষ্যে জহিতা অন্বেষনে বাংলাদেশ কার্যক্রমের আওতায় জহিতা বাংলা নারী কুলাউড়া উপজেলায় ৫ জন শ্রেষ্ট হয়েছেন এর মধ্যে কাদিপুর ইউনিয়নের সফল জননী নারী সাবিহা বেগম, পৃথিমপাশা ইউনিয়নে নির্যাতনের বিভিষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরুর ঘটনায় চঞ্চলা রানী মালাকার, কুলাউড়া পৌরসভায় অর্থনৈতিকভাবে সাফল্যে গীতা দেব রায়, জয়চন্ডি ইউনিয়নে শিক্ষা বিষয়ে শায়েরা বেগম ও সমাজ উন্নয়নে কালো কুর্মী। পরে প্রধান অতিথি ইউএনও মোহাম্মদ শামছুল ইসলাম সহ অন্যন্যা অতিথি বৃন্দ সংবর্ধিত জহিতাদেরকে ক্রেষ্ট ও সম্মাননা সার্টিফিকেট প্রদান করেন। এ ছাড়া এমপির বরাদ্ধকৃত ৪ জন প্রশিক্ষানার্থীকে অনুষ্ঠানে সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। এইচ ডি রুবেল
মন্তব্য করুন