২৫০ শয্যার হাসপাতালের ডাস্টবিন থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার

December 29, 2013,

মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের ময়লা-আর্বজনার ডাস্টবিন থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নবজাতকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মৌলভীবাজার পৌরসভার লোকের ময়লা পরিষ্কার করতে গিয়ে নবজাতকের লাশ দেখতে পান। বিষয়টি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, স্থানীয় সাংবাদিকসহ আশপাশের লোকজনের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। মৌলভীবাজার মডেল থানার পুলিশ খবর পেয়ে লাশের সুরতহাল রির্পোট তৈরী করে। মৌলভীবাজার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান নিশ্চিত করে জানান, ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ পৌরসভা কর্তপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. দিনেশ কুমার সূত্রধরের লিখিত পত্রের মাধ্যমে। জানা যায়, গত ২৩ ডিসেম্বর সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টায় হোসনা আক্তার (২০) নামে এক মহিলা হাসপাতালের গাইনী ও প্রসূতি বিভাগের ১৫নং সিটে ভর্তি হন। তার ফাইলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিখেন ৪ মাসের গর্ভপাত জনিত কারণে ভর্তি। পরদিন মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে সেই রোগীর গর্ভে জন্ম নেয় কটি ছেলে সন্তান। দের ঘন্টা পর থাকে হাসপাতালের শিশু বিভাগে তাকে ভর্তি করা হয়। দুপুর ১১টায় শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ আব্দুল্লা আল বাকি তাকে(বেবি অব হোসনা) সিলেট এম,এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কিন্তু শিশুর নানী সাকিরা বেগম বন্ডসই দিয়ে রোগেকে তার জিম্মায় নিয়ে যান বলে তার ফাইলে উল্লেখ রয়েছে।হাসপাতালের ফাইলে উল্লেখিত হোসনা বেগমের স্বামীর নাম কামাল মিয়া, সাং ইসলামবাগ, মৌলভীবাজার সদর। এছাড়া বিস্তারিত উল্লেখ নেই। হোসনা বেগমের পাশ্ববর্তী সিটের রোগি রাসনা বেগম বলেন, মেয়েটি সাথে তার মা ছাড়া অন্য কোন লোক ছিল না। মেয়েটির বসয় ১৪ থেকে ১৫ বছর হবে। মেয়েটি গরিব ঘরে সন্তান বলে হয়েছে। তার আচার আচরণে বুঝা গেছে মেয়েটি বিয়ে হয়নি। এমনকি সন্তানের মূখ পর্যন্ত সে দেখেনি। ইহা নিয়ে অন্যান্য রোগী মূখ রোচক কতকি বলেছেন। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ দিনেশ কুমার সূত্রধর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের ময়লা-আর্বজনার ডাস্টবিন থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নবজাতকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মৌলভীবাজার পৌরসভার লোকের ময়লা পরিষ্কার করতে গিয়ে নবজাতকের লাশ দেখতে পান। বিষয়টি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, স্থানীয় সাংবাদিকসহ আশপাশের লোকজনের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। মৌলভীবাজার মডেল থানার পুলিশ খবর পেয়ে লাশের সুরতহাল রির্পোট তৈরী করে। মৌলভীবাজার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান নিশ্চিত করে জানান, ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ পৌরসভা কর্তপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. দিনেশ কুমার সূত্রধরের লিখিত পত্রের মাধ্যমে। জানা যায়, গত ২৩ ডিসেম্বর সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টায় হোসনা আক্তার (২০) নামে এক মহিলা হাসপাতালের গাইনী ও প্রসূতি বিভাগের ১৫নং সিটে ভর্তি হন। তার ফাইলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিখেন ৪ মাসের গর্ভপাত জনিত কারণে ভর্তি। পরদিন মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে সেই রোগীর গর্ভে জন্ম নেয় কটি ছেলে সন্তান। দের ঘন্টা পর থাকে হাসপাতালের শিশু বিভাগে তাকে ভর্তি করা হয়। দুপুর ১১টায় শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ আব্দুল্লা আল বাকি তাকে(বেবি অব হোসনা) সিলেট এম,এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কিন্তু শিশুর নানী সাকিরা বেগম বন্ডসই দিয়ে রোগেকে তার জিম্মায় নিয়ে যান বলে তার ফাইলে উল্লেখ রয়েছে।হাসপাতালের ফাইলে উল্লেখিত হোসনা বেগমের স্বামীর নাম কামাল মিয়া, সাং ইসলামবাগ, মৌলভীবাজার সদর। এছাড়া বিস্তারিত উল্লেখ নেই। হোসনা বেগমের পাশ্ববর্তী সিটের রোগি রাসনা বেগম বলেন, মেয়েটি সাথে তার মা ছাড়া অন্য কোন লোক ছিল না। মেয়েটির বসয় ১৪ থেকে ১৫ বছর হবে। মেয়েটি গরিব ঘরে সন্তান বলে হয়েছে। তার আচার আচরণে বুঝা গেছে মেয়েটি বিয়ে হয়নি। এমনকি সন্তানের মূখ পর্যন্ত সে দেখেনি। ইহা নিয়ে অন্যান্য রোগী মূখ রোচক কতকি বলেছেন। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ দিনেশ কুমার সূত্রধর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। স্টাফ রিপোর্টার॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com