কুলাউড়ায় স্বামী ও তিন সন্তান গৃহবধূর পলায়ন
কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ট্রাট্রিউলী গ্রামের ৩ সন্তানের জননী পরকিয়ার টানে প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে গেছেন। ৩ সন্তানকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন স্বামী সত্তার আলী। জানা যায়, কর্মধা ইউপির ট্রাট্রিউলী গ্রামের মৃত ওয়াব উল্যার পুত্র আব্দুস ছত্তার ২০০৫ সালে পরিবারের ইচ্ছায় বিয়ে করেন কুলাউড়া ইউপির শ্রীপুর গ্রামের শফিক মিয়ার মেয়ে নাজমিন বেগমকে। আব্দুস ছত্তার ইমামতি পেশার সাথে জড়িত। বিয়ের আগে থেকে জনৈক পিকআপ চালকের সাথে নাজমিন এর অবৈধ সম্পর্ক থাকায় বিয়ের পরও স্বামীর কাছে ধরা পড়ে যাওয়ায় এ নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হয়। গত এক বৎসর পূর্বে নাজমিন বেগম সাড়ে ৭ বছরের একটি মেয়ে, ৫ ও ৩ বছরের দুটি ছেলে রেখে পিতার বাড়ি চলে যায়। গত ৫ জুলাই শুক্রবার নাজনিন তার কথিত প্রেমিক পিকআপ চালক সেলিম আহমদের সাথে পালিয়ে যায়। নাজমিনের স্বামী সত্তার জানান, আমি আমার বউকে তালাক দেইনি অথচ ক্বারী কবির উদ্দিন নামে এক লোক নাজনিনের আত্মীয়-স্বজনের সহযোগীতায় পিকআপ চালক সেলিম আহমদের সাথে বিয়ে পড়িয়ে দিয়েছেন বলে জেনেছি। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, মুসলমান সমাজে এরকম বেহাল্লাপনা চলতে থাকলে এক সময় সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কিভাবে আমি থাকবো বা ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের মা সম্পর্কে আমি কি শান্তনা দেব ভেবে পাচ্ছিনা। সমাজের এ অনিয়ম দেখারও কি কেউ নেই?
কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ট্রাট্রিউলী গ্রামের ৩ সন্তানের জননী পরকিয়ার টানে প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে গেছেন। ৩ সন্তানকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন স্বামী সত্তার আলী। জানা যায়, কর্মধা ইউপির ট্রাট্রিউলী গ্রামের মৃত ওয়াব উল্যার পুত্র আব্দুস ছত্তার ২০০৫ সালে পরিবারের ইচ্ছায় বিয়ে করেন কুলাউড়া ইউপির শ্রীপুর গ্রামের শফিক মিয়ার মেয়ে নাজমিন বেগমকে। আব্দুস ছত্তার ইমামতি পেশার সাথে জড়িত। বিয়ের আগে থেকে জনৈক পিকআপ চালকের সাথে নাজমিন এর অবৈধ সম্পর্ক থাকায় বিয়ের পরও স্বামীর কাছে ধরা পড়ে যাওয়ায় এ নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হয়। গত এক বৎসর পূর্বে নাজমিন বেগম সাড়ে ৭ বছরের একটি মেয়ে, ৫ ও ৩ বছরের দুটি ছেলে রেখে পিতার বাড়ি চলে যায়। গত ৫ জুলাই শুক্রবার নাজনিন তার কথিত প্রেমিক পিকআপ চালক সেলিম আহমদের সাথে পালিয়ে যায়। নাজমিনের স্বামী সত্তার জানান, আমি আমার বউকে তালাক দেইনি অথচ ক্বারী কবির উদ্দিন নামে এক লোক নাজনিনের আত্মীয়-স্বজনের সহযোগীতায় পিকআপ চালক সেলিম আহমদের সাথে বিয়ে পড়িয়ে দিয়েছেন বলে জেনেছি। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, মুসলমান সমাজে এরকম বেহাল্লাপনা চলতে থাকলে এক সময় সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কিভাবে আমি থাকবো বা ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের মা সম্পর্কে আমি কি শান্তনা দেব ভেবে পাচ্ছিনা। সমাজের এ অনিয়ম দেখারও কি কেউ নেই? কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন