২৫ বৎসরের সমস্যা ৬ মাসেই সমাধান করে প্রশংসায় ভাসছেন মেয়র সিপার উদ্দিন আহমেদ
এইচ ডি রুবেল॥ কুলাউড়া পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত দেখিয়ারপুর গ্রামের প্রধান রাস্তাটি দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে অল্প বৃষ্টিতেই রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে যেতো, গ্রামে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে থাকে পানির নীচে।দীর্ঘ জলাবদ্ধতায় এলাকার মানুষদের পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি। স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা গামী শিক্ষার্থীরা যেতে পারেনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে,দেখিয়ারপুরবাসীর দাবী রাস্তাটি উঁচু করার, যা দুই যুগেও পুরণ হয়নি। তাদের এই দীর্ঘদিনের দাবী পূরনে এলাকার মুরব্বীদের নিয়ে সরেজমিনে ঐ রাস্তাটি পরিদর্শন করেন পৌরসভার জননন্দিত মেয়র অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমদ।
গ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচনের সময় অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, আমি যদি পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হতে পারি তাহলে কুলাউড়া পৌরসভার অবহেলিত যে রাস্তা গুলো আছে সেই রাস্তাগুলোকে টেকসই উন্নয়ন করে দেব, তারই ধারাবাহিকতায় অবহেলিত প্রধান রাস্তাটির মাটি ভরাটের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।
৯ জুন বৃহস্পতিবার দেখিয়ার পুরের প্রধান সড়কের দুই ধারে দুই ফুট উঁচু করে এবং পাঁচ ফুট প্রশস্ত করে মাটি ভরাটের কাজ শুরু করেন। এসময় অবহেলিত এই গ্রামের অনেকেই বলেন, এই গ্রামের রাস্তাটি ১৯৯৬ সালের পর থেকে যে কয়জন মেয়র এসেছিলেন সবাই বলেছিলেন রাস্তাটির উঁচু করে দিবেন। কিন্তু , নির্বাচনের পরে কেউ কথা রাখেনি।দুই, একবার রাস্তা কার্পেটিং করা হলেও কার্পেটিং করা শেষ হতে না হতেই পানির নিচে তলিয়ে যেতো এলাকার মানুষের দাবি সবসময় উপেক্ষিত হতো।
এই প্রথম মেয়র অধ্যক্ষ শিপার উদ্দিন আহমেদ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন টেকসই উন্নয়ন কাকে বলে, বিগত দিনে নির্বাচিতরা বলতেন পৌরসভাতে মাটি ভরাট করে রাস্তা উঁচু করা যায় না।
কুলাউড়া পৌরসভার জননন্দিত মেয়র মানবতার ফেরিওয়ালা টেকসই উন্নয়নের রুপকার, সিপার উদ্দিন সল্প সময়ে যে সাহসী প্রদক্ষেপ গ্রহণ করছেন তা সর্ব মহলেই প্রসংশিত হচ্ছে। এবিষয়ে দেখিয়ার পুর গ্রামের এক প্রবীণ মুরব্বি বলেন, আমার ভোটটি আমি সঠিক জায়গায় দিয়েছি, তারই ফসল পেতে শুরু করেছে কুলাউড়া পৌরসভার মানুষসহ আমরা দেখিয়ারপুর বাসী।
মন্তব্য করুন